OrdinaryITPostAd

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা করার ১০টি নিয়ম জেনে নিন

  • ২৮ ধারায় বলা হয় ধর্মিয় অনুভুতিতে আঘাত দিলে ১৩ বছর জেল।
  • ২৯ ধারায় মানহানিকর কোনকিছু প্রকাশ করলে ৩০ ধারা অনুযায়ী কোন ব্যাংক বিমা, ইত্যাদি ই-ট্রানজেশনকরলে ৫ বছর জেল, সরকারি তথ্য বেআইনিভাবে ধারন, প্রেরন ও সংরক্ষন করলে সাজা ও জরিমানার ব্যবস্থা রয়েছে।
  •  এর বেশিরভাগ ধারাই জামিন পেতে পারে। তবে এর মধ্যে মানহানির ২৯ ধারাসহ ২০,২৫ ও ৪৮ ধারায় অপরাধে জামিনের বিধান রয়েছে।
  • ১৭ ধারায় যদি কোন ব্যক্তি প্রয়োজনীয় তথ্য বেআইনিভাবে  প্রবেশ করে ক্ষতি সাধন, বিনষ্ট করার চেষ্টা করে তাহলে অনধিক ৭ বছর জেল এবং জরিমানা ২৫ লাখ টাকা, ক্ষতিসাধন করলে ১৪ বছর কারাদন্ড , জরিমানা ১ কোটি টাকা।
  • ১৮ ধারা অনুযায়ি ইলেকট্রিক ডিভাইস, কম্পিউটার সিস্টেমে বেআইনিভাবে প্রবেশ বা সহায়তা করলে  অনধিক ৩ বছর জেল এবং জরিমানা ১০ লাখ টাকা।
  • ১৯ ধারা অনুযায়ি কোন ব্যক্তি কোনো কম্পিউটার সিস্টেম হতে কোনো উপাত্ত, উপাত্ত ভান্ডার, কোন উপাত্তের অনুলিপি সংগ্রহ করলে অনধিক ৭ বছর জেল, জরিমানা ১০ লাখ টাকা।
  • ২০ ধারায় কম্পিউটারের বিভিন্ন কোড পরিবর্তন করলে বা ধ্বংস করলে অনধিক ৩ বছর জেল এবং জরিমানা ৩ লাখ টাকা।
  • ২৭ ধারায় বলা হয়েছে যদি কোন ব্যক্তি রাষ্ট্রীয় ভূখন্ড বিপন্ন করে এবং জনগণের মধ্যে ভীতি সৃষ্টি করে, তাহলে অনধিক ১৪ বছর জেল এবং জরিমানা ১ কোটি টাকা।
  • ২৯ ধারায় বলা হয়েছে যদি কোন ব্যক্তি ওযেবসাইড প্যানেল কোডে ৪৯৯ ভঙ্গ করে তাহলে অনধিক ৩ বছর জেলএবং জরিমানা ৫ লাখ টাকা।


  • ৩২ ধারায় যদি কোন  ব্যক্তি বেআইনি প্রবেশের মাধ্যমে কোনো সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের অতি গোপনীয় তথ্য ডিজিটালের মাধ্যমে ধারন, প্রেরন ও সংরক্ষন করে তাহলে অনধিক ১৪ বছর জেল  এবং জরিমানা ২৫ লাখ টাকা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪